বড় ভাইয়া হিফয শেষ করে দাওরা–ই–হাদিস সম্পন্ন করেছেন।পাশাপাশি ইসলামিক স্টাডিজ এ অর্নাস করেছেন,বিবাহিত। ছোট ভাই অর্নাসে অধ্যয়নরত,অবিবাহিত।

আপু বি.এ সম্পন্ন করেছেন।বিবাহিত এবং গৃহিনী।বোনজামাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত।

আব্বার একজন ভাই ছিলেন।মৃত,পেশায় শিক্ষক ছিলেন। মামা প্রবাসী।

মোটামুটি স্বচ্ছল,আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ ভালো।

দ্বীনকে বিস্তৃতভাবে জানার ইচ্ছে।গাফেল নফস বারবার রবের অবাধ্যতায় ডুবিয়ে দেয়।দ্বীনের পথে হাঁটতে থাকা বারবার হোঁচট খাওয়া ব্যাক্তি।জীবনের চূড়ান্ত চাওয়া হলো নিজেকে একজন তাকওয়াবান বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা।রব যদি রহমের চাদরে ঢেকে নেন তাহলেই কেবল জীবন সার্থক অন্যথায় জীবনের সমস্ত আয়োজনই বৃথা। আমি খুবই সাধারণ একজন মানুষ। সাধারণভাবেই চলতে পছন্দ করি।দুনিয়াতে নিতান্তই এক মুসাফির।এই চলে যাওয়ার সময় হয়ে এলো বলে....... আর, পর্দার বিষয়টা গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। ফিতনার এই যুগে আল্লাহ তাআলার এ ফরজ বিধান অত্যন্ত অত্যন্ত এবং অত্যন্ত জরুরী। রাসূল (সাঃ)ইরশাদ করেছেনঃ–তিন ব্যক্তির জন্য আল্লাহ তাআলা জান্নাত হারাম করেছেন- নেশাদার দ্রব্যে আসক্ত ব্যক্তি, পিতা মাতার অবাধ্য সন্তান এবং দাইয়ুস।(মুসনাদে আহমদ) দাইয়্যুস কি?অর্থাৎ,যে ব্যক্তি তার স্ত্রী–কন্যাসহ পরিবারের অধীনস্থ অন্য সদস্যদের বেপর্দা চলাফেরা অশ্লীল কাজকর্ম বা ব্যভিচারকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করে অথবা কোনরূপ বাধা প্রদান না করে মৌনতা অবলম্বন করে। অতএব,পর্দার গুরুত্ব নিয়ে আর কিছুই বলার অপেক্ষা রাখে না।

সর্বোপুরি,আল্লাহ সুবহানাহু তায়া’লার কাছে "সিরাতুল মুস্তাকিম" এর প্রত্যাশী।

কোনো পেশা নেই।

অর্ধেনদ্বীন পূর্ণ করতে।তাছাড়া বিয়ে একটি ইবাদতও।

★ নামাজি,দ্বীনদার। ★ মাহরাম,নন-মাহরাম সম্পর্কে ধারণা রাখেন এমন কেউ। ★সুন্নাত অনুযায়ী চলার মানসিকতা। ★ মনে মনে আহলিয়ার বাড়ি থেকে তথাকথিত উপহারের নামে যৌতুকের আশা রাখেন এমন ব্যাক্তি মোটেও কাম্য নয়। ★পর্দার বিষয়টা গুরুত্বের সাথে দেখবেন। আমরা খুবই সাধারণ মানুষ।সাধাসিধে ভাবেই চলতে অভ্যস্থ।তাই আমাদের মতোই মন-মানসিকতার হলেই সবচেয়ে বেশি ভালো হয়।